Wednesday, January 22, 2025

বাংলাদেশে আইন বিষয়ে পড়ার নির্দেশিকা: আপনার ক্যারিয়ারের প্রথম পদক্ষেপ

আইন বিষয়ে পড়ার নির্দেশিকা

Share

ভূমিকা

বাংলাদেশে আইন পেশা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ এবং সাফল্যমণ্ডিত। যদি আপনি আইন বিষয়ে পড়তে আগ্রহী হন, তবে এটি একটি চ্যালেঞ্জিং কিন্তু লাভজনক পথ। এই আর্টিকেলে আমরা আইন বিষয়ে পড়া নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব কীভাবে আপনি আইন বিষয়ে পড়া শুরু করতে পারেন এবং সফলতার দিকে অগ্রসর হতে পারেন।

আইন শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা

আইন বিষয়ে পড়ার জন্য প্রথমত আপনার এই পেশায় আগ্রহ থাকা উচিত। আইন একটি জটিল এবং দায়িত্বশীল পেশা, যেখানে ন্যায় ও ন্যায়বিচারের জন্য আপনাকে কাজ করতে হবে। আইন একটি বিস্তৃত বিষয়। এটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে যেমন মানবাধিকার, বাণিজ্যিক আইন, ফৌজদারি আইন, এবং আন্তর্জাতিক আইন ইত্যাদি ভাগে বিভক্ত। মূলত সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা এবং ন্যায়বিচার প্রত্যাশীদের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে আইন শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম।

এছাড়াও, বর্তমানে চাকরির বাজারে আইনের ছাত্রদের অবারিত সুযোগ আছে। জাজ, এডভোকেট, শিক্ষক, ব্যারিস্টার, ব্যাংকের লিগাল অফিসারসহ আরো অনেক পদে আইনের শিক্ষার্থীরা চাকরির সুযোগ পেয়ে থাকে। এডভোকেট হবার মাধ্যমে নিম্ন ও উচ্চ আদালতে স্বাধীনভাবে আইন পেশায় ভালো করার সুযোগ আছে। এছাড়া বিসিএসসহ বিভিন্ন সরকারি চাকরিতে নিয়োগের জন্য আইনের গ্রাজুয়েটরা আবেদন করতে পারে।

কোথায় পড়বেন আইন

বাংলাদেশে বর্তমানে পাবলিক এবং প্রাইভেট উভয় বিশ্ববিদ্যালয়েই আইন পড়ানো হয়ে থাকে। মোট ১০টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় বর্তমানে আইন বিষয়ে পড়িয়ে থাকে। সেগুলো হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

কয়েকটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন পড়ানোর জন্য দুটি কিংবা তিনটি বিভাগও আছে। যেমন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদি। এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভূমি ব্যবস্থাপনা ও আইন কিংবা আইন ও ভূমি ব্যবস্থাপনা নামে আলাদা ডিপার্টমেন্ট আছে। কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামী আইন বা ফিকহ পড়ানোর জন্য স্বতন্ত্র একটি বিভাগ আছে।

এছাড়া প্রায় বেশিরভাগ প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন পড়ানো হয়। কয়েকটি উল্লেখযোগ্য বিশ্ববিদ্যালয় হলো নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়, ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়, ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়, নটর ডেম বিশ্ববিদ্যালয়, ইয়ুডা বিশ্ববিদ্যালয় এবং বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়। এছাড়াও সারা বাংলাদেশে অনেকগুলো ‘ল’ কলেজ আছে, যেগুলোতে দুই বছর মেয়াদি পাস কোর্স হিসেবে আইন পড়ানো হয়ে থাকে।

বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন

বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচনের ক্ষেত্রে অবশ্যই কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। যেমন, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হলে ভর্তি পরীক্ষায় মেধাতালিকায় প্রথম দিকে অবস্থান থাকতে হবে। ইংরেজি দক্ষতা ভালো হতে হবে। আর প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার ক্ষেত্রে টিউশন ফি এবং ফ্যাসিলিটিজ দেখতে হবে।

ভর্তির যোগ্যতা

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আইন পড়তে হলে ভর্তি পরীক্ষায় অবশ্যই ভালো করতে হবে। মেধাতালিকার প্রথম দিকের শিক্ষার্থীরাই মূলত আইন বিষয়ে ভর্তির সুযোগ পেয়ে থাকে। এর জন্য মেধাতালিকায় ১৫০-২০০ এর মধ্যে থাকতে হবে। যারা আর্টস থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিবে তাদের জন্য এসএসসি এবং এইচএসসি দুটি পরীক্ষাতে সম্মিলিত জিপিএ ৮ থেকে ৮.৫০ থাকতে হবে সর্বনিম্ন যোগ্যতা হিসেবে। বিজ্ঞান বিভাগের ক্ষেত্রে ৮.৫০ থেকে ৯ থাকতে হবে। তবে এই যোগ্যতা বিশ্ববিদ্যালয় এবং ভর্তির বর্ষ অনুযায়ী পরিবর্তন হয়ে থাকে। কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয় তাদের আইন বিভাগে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা এই তিন বিভাগের ছাত্রদেরকেই ভর্তি নিয়ে থাকে।

ভর্তি পরীক্ষা প্রস্তুতি

আইন বিষয়ে পড়ার জন্য সাধারণত ভর্তি পরীক্ষা দিতে হয়। ভর্তি পরীক্ষায় সাধারণত সাধারণ জ্ঞানের, বাংলা ও ইংরেজি ভাষার দক্ষতা, এবং কিছু ক্ষেত্রে গণিতের প্রশ্ন থাকে। তাই প্রস্তুতির জন্য পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্নপত্র সমাধান এবং মানসম্পন্ন টেস্ট বই ব্যবহার করা উচিত।

আইন বিষয়ক বই ও পাঠ্যক্রম

আইন বিষয়ে পড়তে হলে আপনাকে কিছু মূল বই ও পাঠ্যসূচি অনুসরণ করতে হবে। নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় উল্লেখ করা হলো:

  • সংবিধান: বাংলাদেশের সংবিধান পড়া এবং বোঝা অত্যন্ত জরুরি। এটি দেশের আইনগত কাঠামোকে বুঝতে সাহায্য করে।
  • দণ্ডবিধি: দণ্ডবিধির বিভিন্ন ধারার বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করা আবশ্যক।
  • দেওয়ানি ও ফৌজদারি আইন: দেওয়ানি ও ফৌজদারি আইন সম্পর্কে বিস্তারিত পড়ানো হয়।
  • আন্তর্জাতিক আইন: আইনের শিক্ষার্থীদের আন্তর্জাতিক আইন ব্যবস্থার ওপর জ্ঞান অর্জন করা প্রয়োজন।
  • অন্যান্য বিষয়: পারিবারিক আইন, ভূমি আইন, টর্ট আইন, রিয়েল এস্টেট আইন, কোম্পানি আইন, বাণিজ্যিক আইন, সাইবার আইন ইত্যাদি কোর্সও পড়ানো হয়ে থাকে।
job placement

চাকরির ক্ষেত্রসমূহ (Career Opportunity)

আইনজীবী

চার বছর বা দুই বছর মেয়াদী আইনের কোর্স সম্পন্ন করে বার কাউন্সিলে পরীক্ষা দিয়ে আপনি আইনজীবী হিসেবে সনদ লাভ করতে পারেন। আপনি চাইলে যুক্তরাজ্য থেকে ‘বার এট ল’ করে ব্যারিস্টার-ও হতে পারেন।

জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট

বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিসে পরীক্ষা দেয়ার মাধ্যমে আপনি জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হতে পারবেন। শুধুমাত্র আইনের শিক্ষার্থীরাই এই সুযোগ পেয়ে থাকে।

ব্যাংক এবং আর্থিকপ্রতিষ্ঠান

আপনি চাইলে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি ব্যাংক কিংবা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে লিগাল এডভাইজার হিসেবে জব করতে পারেন। বাংলাদেশ ব্যাংকে সহকারী পরিচালক (লিগাল) পদে শুধুমাত্র আইনের শিক্ষার্থীরা নিয়োগ পেয়ে থাকে।

আইন কলেজে শিক্ষকতা

বাংলাদেশে অনেকগুলো আইন কলেজ আছে। আপনি চাইলে সেগুলোতেও চাকরি করতে পারেন।

বিসিএসসহ ক্যাডার ও অন্যান্য নন-ক্যাডার চাকরি

অন্যান্য শিক্ষার্থীদের মতো আইনের শিক্ষার্থীরাও বিসিএস ক্যাডার হতে পারেন।

সহকারী আইন সচিব হিসেবে কর্মজীবন

বাংলাদেশ সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে সরকারি আইন সচিব হিসেবেও কর্মজীবন শুরু করার সুযোগ আপনি পেতে পারেন।

সরকারি আইন কর্মকর্তা বা পাবলিক প্রসিকিউটর

আপনি চাইলে সরকারি আইনজীবী বা পাবলিক প্রসিকিউটর হতে পারেন। মূলত পাবলিক প্রসিকিউটররা সরকারের হয়ে বিভিন্ন মামলা লড়ে থাকেন। তাদের সরকার একটি নির্দিষ্ট বেতন দিয়ে থাকে।

গবেষক

আইন পেশা মূলত গবেষণাধর্মী একটি পেশা। গবেষণা আপনার প্রতিদিনের কাজে লাগবে। মামলায় জিততে হলে গবেষণার বিকল্প নেই। আবার অনেকেই শুধুমাত্র আইন বিষয়ে গবেষণাকে পেশা হিসেবে নিয়ে থাকেন।

আন্তর্জাতিক সংস্থা

বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা যেমন, UNHCR, WHO, UNDP, UNICEF, SAVE THE CHILDREN, ILO সহ আরো অনেক সংস্থায় আইনের শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে কাজের অবারিত সুযোগ। এছাড়াও আইনের শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন দেশীয় ও আন্তর্জাতিক এনজিওতে কাজের সুযোগ পেয়ে থাকেন।

জাজ অ্যাডভোকেট জেনারেল

আইনের শিক্ষার্থীরা গ্রাজুয়েশন শেষ করে বাংলাদেশ আর্মিতে জাজ অ্যাডভোকেট জেনারেল হিসেবেও যোগদান করার সুযোগ পেয়ে থাকে।

বিভিন্ন বেসরকারি মানবাধিকার সংস্থা

দেশি-বিদেশি বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থাও হতে পারে আইনের শিক্ষার্থীদের জন্য উপযুক্ত কর্মস্থল।

বহুজাতিক কোম্পানি

বিভিন্ন বহুজাতিক কোম্পানি তাদের লিগাল বিষয় দেখা, চুক্তি সম্পাদনসহ আরো অনেক কারণে আইনের শিক্ষার্থীদের নিয়োগ দিয়ে থাকে।

শিক্ষকতা

গ্রাজুয়েশন শেষ করে অনেক আইনের শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পেয়ে থাকেন। মূলত যাদের সিজিপিএ ৩.৫০ এর উপরে, তারাই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ পেয়ে থাকেন। কিছু প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় এর চেয়ে কম সিজিপিএ থাকলেও নিয়োগ দিয়ে থাকে। তবে নর্থ সাউথ, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো প্রথম সারির প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগের ক্ষেত্রে বিদেশি আইনের ডিগ্রিকে গুরুত্ব দেয়া হয়ে থাকে।

ইন্টার্নশিপ এবং প্র্যাকটিকাল অভিজ্ঞতা

আইন শিক্ষার পাশাপাশি প্র্যাকটিকাল অভিজ্ঞতা অর্জন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই কারণে শিক্ষার্থীদের উচিত বিভিন্ন আইনজীবী বা আইন প্রতিষ্ঠানে ইন্টার্নশিপ করা। এতে তাদের বাস্তব জীবনের আইন কার্যক্রম সম্পর্কে ধারণা হবে।

বার কাউন্সিলের পরীক্ষা

আইন বিষয়ে স্নাতকোত্তর করার পর বার কাউন্সিলের আইনজীবী পরীক্ষা দিতে হবে। এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে আপনি একজন আইনজীবী হিসেবে প্র্যাকটিস শুরু করতে পারবেন। পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতির জন্য বিশেষ কোচিংয়ে ভর্তি হওয়া যেতে পারে। তবে কোচিংয়ে ভর্তি না হয়েও প্রস্তুতি নেয়া সম্ভব।

বার কাউন্সিল পরীক্ষা মূলত তিনটি ধাপে হয়ে থাকে। প্রথমে প্রিলি পাস করতে হয়। এরপর লিখিত ও ভাইবা পরীক্ষা দিতে হয়। সবগুলো পরীক্ষায় পাস করলেই কেবল আপনি আইনজীবী সনদ পেতে পারেন।

সেমিনার ও কর্মশালায় অংশগ্রহণ

আইন বিষয়ে বিভিন্ন সেমিনার এবং কর্মশালায় অংশগ্রহণ করুন। এখানে বিভিন্ন বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করার সুযোগ পাবেন এবং আপনার জ্ঞান বৃদ্ধি হবে। আইন বিষয় সম্পর্কে আপনার ধারণা পরিষ্কার হবে।

আইন বিষয়ক গবেষণা

আইন বিষয়ে গবেষণা করা আপনার ক্যারিয়ারের জন্য অত্যন্ত উপকারী হতে পারে। আপনি নতুন গবেষণাপত্র প্রকাশ করে বা আইন বিষয়ক ব্লগে লেখালেখি করে আপনার নাম প্রতিষ্ঠা করতে পারেন। মূলত আইন গবেষণা নির্ভর একটি সাবজেক্ট। সুতরাং, আইন বিষয়ে পড়তে আসলে আপনাকে গবেষণা সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে।

নেটওয়ার্ক তৈরি

আইন পেশায় সফল হতে হলে নেটওয়ার্ক তৈরি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন আইনজীবী, অধ্যাপক এবং পেশাদারদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলুন। এটি আপনাকে পেশাগত দুনিয়ায় আরও সহজে প্রবেশ করতে সহায়তা করবে।

সমাপ্তি

বাংলাদেশে আইন বিষয়ে পড়া এবং একটি সফল আইনজীবী হিসেবে ক্যারিয়ার গড়ার পথ একটি চ্যালেঞ্জিং। উপরে উল্লেখিত পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করে আপনি সফলভাবে আপনার আইন শিক্ষার যাত্রা শুরু করতে পারেন।

অবশ্যই মনে রাখবেন, আইন একটি দায়িত্বশীল পেশা এবং আপনি যে কাজটি করবেন সেটি সমাজের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আইন পড়ার মাধ্যমে আপনি শুধুমাত্র নিজের জন্য নয়, বরং সবার জন্য ন্যায় এবং ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পথে অগ্রসর হতে পারবেন।

কল টু অ্যাকশন

আপনি যদি আইন বিষয়ে পড়তে আগ্রহী হন, তাহলে এখনই আপনার প্রস্তুতি শুরু করুন। ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন, বই পড়ে প্রস্তুতি নিন, এবং প্রয়োজনে সহায়তার জন্য অভিজ্ঞ আইনজীবীদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। আপনার সাফল্যের পথের প্রথম পদক্ষেপ নিন আজই!

Table of Contents

Read more

Related Posts

Join our community of SUBSCRIBERS and be part of the conversation.

To subscribe, simply enter your email address on our website or click the subscribe button below. Don’t worry, we respect your privacy and won’t spam your inbox. Your information is safe with us.

32,111

Followers

32,214

Followers

11,243

Followers